স্টাফ রিপোর্টার ॥ জাতীয় পার্টি প্রেসিডিয়াম সদস্য ও হবিগঞ্জ জেলা আহ্বায়ক আলহাজ্ব আতিকুর রহমান আতিক বলেছেন-জাতীয় পার্টি রাষ্ট্র ক্ষমতায় থাকাকালে ব্যাপক উন্নয়ন সাধিত হয়েছে। এই উন্নয়নের সুফল এ দেশের জনগণ এখনও ভোগ করছেন। তিনি বলেন-পল্লীবন্ধু এরশাদ রাষ্ট্র ধর্ম ইসলাম ঘোষণার পাশাপাশি হিন্দু ধর্মালম্ভীদের শ্রীকৃষ্ণের জন্ম দিনের ছুটি ঘোষণা করেছেন। মুসলমানদের দুটি ঈদের বোনাসের সমপরিমান হিন্দু ধমালম্ভীদের দুর্গা পূজায় বোনাসের ব্যবস্থা চালু করা হয়েছিল। মসজিদ, মাদ্রাসা, মন্দিরসহ সকল ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে পানি ও বিদ্যুত বিল মহকুফ করেছিলেন। তিনি আন্তঃ নগর ট্রেন চালু করেছেন। তিনি জনগণের দোরগোড়ায় উন্নয়ন পৌছে দেয়ার জন্য জেলা পরিষদ গঠন, উপজেলা পরিষদ গঠন করেছিলেন। দেশের মানুষ শান্তিতে ছিল। গতকাল শনিবার দুপুরে হবিগঞ্জ শহরের টাউন জাতীয় যুবসংহতির হবিগঞ্জ জেলা শাখার সম্মেলনে প্রধান অতিথি’র বক্তৃতাকালে তিনি এসব কথা বলেন। হবিগঞ্জ জেলা জাতীয় যুবসংহতির আহ্বায়ক প্রভাষক এসএম লুৎফুর রহমানের সভাপতিত্বে এবং সদস্য সচিব শেখ জালাল ও জেলা ছাত্র সমাজের সাধারণ সম্পাদক বিপ্লব চন্দ্র দেবের যৌথ পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সম্মেলনের উদ্বোধক ছিলেন জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ও জাতীয় যুবসংহতির কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক ফখরুল আহসান শাহজাদা। বিশেষ অতিথি ছিলেন জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য, হবিগঞ্জ জেলা সদস সচিব শংকর পাল, যুবসংহতির কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট আহাদ ইউ চৌধুরী শাহীন, সহ-সভাপতি আলতাফুর রহমান আলতা, জেলা জাতীয় পার্টির যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুল মুক্তাদীর চৌধুরী অপু, যুগ্ম আহ্বায়ক তৌহিদুল ইসলাম তৌহিদ, হবিগঞ্জ সদর উপজেলা জাপার সভাপতি প্রফেসর আবিদুর রহমান, বাহুবল উপজেলা সভাপতি এমএ জলিল তালুকদার, যুবসংহতির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মর্তুজা আহমেদ চৌধুরী, জালালাবাদ প্রাদেশিক সাংগঠনিক সম্পাদক ইসমাঈল আলী আশিক, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট শিবলী খায়ের, কেন্দ্রীয় যুবসংহতির নেতা নাসির উদ্দিন হাওলাদার নাসিম, আবু সুফিয়ান, জাতীয় কৃষক পার্টি কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক জালাল উদ্দিন আহমেদ, জাতীয় ছাত্র সমাজ কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান ময়না। বক্তব্য রাখেন আব্দুস সালাম মেম্বার, জাহাঙ্গীর আলম, হাজী লুৎফুর রহমান নানু, সেলিম আহমেদ, জাহাঙ্গীর আলম, আবু তালেব, গাজী মিজবাহ উদ্দিন, আব্দুল আহাদ মেম্বার, ওয়ারেন্ট অফিসার (অবঃ) আব্দুল করিম, আব্দুল আহাদ, কামাল মিয়া, সৈয়দ আখলাক উদ্দিন মুনসুর, নাসির উদ্দিন নাসু, জেলা ছাত্র সমাজের সভাপতি জুবায়েদ হোসেন, হবিগঞ্জ পৌর যুবসংহতির সভাপতি আরব আলী, সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বর্মন, সৈয়দ আব্দুল মোকাদ্দিম নিশু, তাহের আহমেদ সুলতান, ফকির কাউছার আহমেদ, ফিরোজ মিয়া, নাসিম আহমেদ জামাল, এলাছ মিয়া, কুতুব আলী, মোশাহিদুর রহমান জাহিদ, মুখলিছ মিয়া, প্রভাষক রিপন আহমেদ, আসাদুজ্জামান ফাকু, হাকিম শেখ আশরাফ আলী, মিলাদ হোসেন সুমন, এনামুল হক চৌধুরী, রঞ্জিত রায়, শাহাব উদ্দিন, আব্দুল কদ্দুছ, অলিউর রহমান, রইছ আলী, জুয়েল আহমেদ জীবন, সোহেল আহমেদ রানা, বিশ্বজিৎ চৌধুরী, ইউসুফ আলী, সিরাজুল ইসলাম, নুরুল আমিন, হেলাল আহমেদ, জুনাইদ আহমেদ জুনেদ প্রমূখ। সম্মেলনে দ্বিতীয় অধিবেশনের কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়। কাউন্সিলে সভাপতিত্ব করেন জাতীয় যুবসংহতির কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক ফখরুল আহসান শাহজাদা। পরিচালনা করেন কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মর্তজা আহমেদ চৌধুরী। কাউন্সিলনে উপজেলা, পৌর যুবসংহতির সভাপতি/সাধারণ সম্পাদক ও আহ্বায়ক/সদস্য সচিবের মতামতের ভিত্তিতে জাতীয় যুবসংহতির হবিগঞ্জ জেলা শাখার সভাপতি হিসেবে প্রভাষক এসএম লুৎফুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক শেখ জালালের নাম ঘোষণা করেন জাতীয় যুবসংহতির কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক ফখরুল আহসান শাহজাদা।