স্টাফ রিপোর্টার ॥ বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ও টানা ৩ বারের নির্বাচিত হবিগঞ্জ পৌরসভার পদত্যাগকারী মেয়র আলহাজ্ব জি কে গউছ বলেছেন- আওয়ামীলীগকে পরাস্ত করে রাজপথ আমাদের নিয়ন্ত্রণে নিতেই হবে। সীমাহীন অপকর্মের কারণে আওয়ামীলীগ এখন জনবিচ্ছিন্ন। বাংলাদেশের মানুষ আওয়ামীলীগকে আর এক মুহুর্তের জন্যও ক্ষমতায় দেখতে চায় না। তাই কোন অবস্থাতেই রাজপথে বিএনপির জনস্রোত ঠেকাতে পারবে না আওয়ামীলীগ। পুলিশ হাজার চেষ্টা করেও ঢাকায় বিএনপির জনস্রোত ঠেকাতে পারেনি, হবিগঞ্জেও বিএনপির জনস্রোত ঠেকাতে পারবে না, ইনশাআল্লাহ। তিনি গত শনিবার রাতে হবিগঞ্জ সদর উপজেলার ৩নং তেঘরিয়া ও ৪নং পইল ইউনিয়ন বিএনপির মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন। চলমান আন্দোলনকে আরও বেগবান, সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার স্থায়ী মুক্তি এবং দেশ বিরোধী আওয়ামীলীগের চক্রান্ত প্রতিহত করতে এই মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সদর উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আজিজুর রহমান কাজলের সভাপতিত্বে এবং যুগ্ম আহ্বায়ক শামছুল ইসলাম মতিন, আজম উদ্দিন ও এডভোকেট আফজাল হোসেনের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন, জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হাজী এনামুল হক, সদর উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হাবিবুর রহমান, জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক জালাল আহমেদ, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সফিকুর রহমান সিতু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট গুলজার খান, নজরুল ইসলাম কাওছার, সদর উপজেলা বিএনপি নেতা এস এম মানিক, কাজী শামছু মিয়া, ফরিদ মিয়া, তেঘরিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি শিপন আহমেদ আছকির, সাধারণ সম্পাদক জিল্লুর রহমান জিলু, পইল ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মোস্তাফা মিয়া, সিনিয়র সহ-সভাপতি আবুল কালাম, আল আমিন মিয়া, শাহিন মিয়া, সালাউদ্দিন মিয়া, জয়নাল আবেদিন, চান মিয়া, ফজল মিয়া, রুহুল আমিন, সেলিম মিয়া, তাহির মিয়া, মোহাম্মদ আলী, দুদু মিয়া, সাহেব আলী, আব্দুল কাইয়ুম, জমশেদ আলী, আমির আলী, শাহেদ আলী রিপন, আব্দুল মজিদ, ফখরুল ইসলাম, সেবুল মিয়া, আশিক মিয়া, আব্দুল আজিজ, জামাল মিয়া, জুমন মিয়া, জামাল মেম্বার, আলাউদ্দিন, ফুল মিয়া, আব্দুস সোবহান, কামরুল হাসান, আইয়ুব আলী, এনাই মিয়া, শামীম মিয়া, হারুন মিয়া, আতর আলী, মন্নাফ মিয়া, মালেক মিয়া, ফারুক মিয়া, তোফাজ্জুল মিয়া, কাওছার মিয়া, সোহেল মিয়া, বজলু মিয়া, মামুন মিয়া, ছত্তার মিয়া, আতাব আলী, শাহজাহান মিয়া, মিজান মিয়া, জামাল মিয়া প্রমুখ।