বাহুবল প্রতিনিধি ॥ বাহুবল থানা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক, মিরপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সদস্য ও মিরপুর বাজারের ঝিনুক ডেকোরেটর্স-এর স্বত্বাধিকারী মোঃ তারা মিয়া বলেছেন, গত ২৫ আগস্ট দিবাগত রাতে (পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদে উল্লেখিত ঘটনার সময়) আমি আমার অসুস্থ বড় ভাইকে নিয়ে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসার কাজে ব্যস্ত ছিলাম। আমি কখনোই কোন অপরাধমূলক কর্মকান্ডের সাথে জড়িত ছিলাম না, এখনও নেই। তিনি গতকাল শনিবার বাহুবল মডেল প্রেসক্লাব কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবি করেন। তিনি আরো বলেন, আমি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর আদর্শের একজন গর্বিত সৈনিক। এছাড়া আমি মিরপুর বাজারের একজন প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী। এ সব কর্মকান্ডের পাশাপাশি আমি সমাজ সেবায় নিয়োজিত আছি।
লিখিত বক্তব্যে তারা মিয়া বলেন, ওইদিন (২৫ আগস্ট) রাতে আমাদের গ্রামের নিকটবর্তী স্থানে জুয়ার বোর্ড থেকে ৩ ব্যক্তি ও ৫টি মাইক্রোবাস আটক করা হয়। আমি জানতে পেরেছি আটকের পর রহস্যজনক কারণে এক ব্যক্তিকে ডিবি অফিস থেকে ছেড়ে দেয়া হয়েছে। আশ্চর্যের ব্যাপার হলো ঘটনাস্থল থেকে আটক ব্যক্তিদের বাদ দিয়ে মামলায় আমাকে প্রধান আসামী করা হয়েছে। এটি আমাকে রাজনৈতিক ও ব্যক্তিগত ভাবে হয়রানি করার উদ্দেশ্যে করা হয়েছে। তিনি বলেন, ঘটনার দু’দিন পর গত ২৮ ও ২৯ আগস্ট মামলা সংক্রান্ত সংবাদটি স্থানীয় কোন কোন পত্রিকায় প্রকাশ হয়। প্রকাশিত উক্ত সংবাদগুলোতে আমার রাজনৈতিক পরিচয় ও ছবি ব্যবহার করা হয়েছে। এতে আমার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের হাত রয়েছে বলেই ধারণা করছি।