স্টাফ রিপোর্টার ॥ চুনারুঘাট উপজেলার পাইকপাড়া গ্রামে সুজন মিয়া (৩০) নামে এক বিয়ের ঘটককে আটক করে এক মহিলাকে ধর্ষণের অভিযোগে গণধোলাই দিয়ে পুলিশ দিয়েছে । এ নিয়ে পরস্পরবিরোধী বক্তব্য পাওয়া গেছে। বুধবার বিকালেধর্ষিতাকে হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। মহিলা জানায় সে তিন সন্তানের জনক। সে জানায় মোবাইল ক্রস কানেকমনের মাধ্যমে পরিচয় হয় মাধবপুর উপজেলার মিয়া নগর গ্রামের ছায়েদ মিয়ার পুত্র বিয়ের ঘটক সুজন মিয়া (৩০) এর সাথে। এক পর্যায়ে তাদের মাঝে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। সুজন রোজিনাকে বিয়ের আশ্বাস দিলে সে পূর্বের স্বামীকে তালাক প্রদান করায়। সে প্রায়ই রোজিনার বাড়িতে এসে বিয়ের প্রতিশ্র“তি দিয়ে মহিলার সাথে শারিরীক সম্পর্ক গড়ে তুলে। কিন্তু বিয়ের বিষয়ে সে কাল ক্ষেপন করতে থাকে। গত মঙ্গলবার রাতে কৌশলে সুজনকে বাড়ি নিয়ে আসে। এ সময় লোকজন তাকে আটক করে গণধোলাই দেয়। পরে চুনারুঘাট তানায় সোপর্দ করে। এসআই আতাউর রহমানের নেতৃত্বে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে সুজনকে আটক করে থানায় নিয়ে আসেন। পরে মহিলা বাদি হয়ে সুজনকে আসামী করে থানায় মামলা দাযের করে। এ ব্যাপারে থানার ওসি আজমিরীজ্জামান ঘটনার সতস্যতা স্বীকার করেছেন।